হে মালিক…হে পরোয়ার দিগার,
হে খোদা তুমিই একমাত্র পারো আমারে
এখান থেকে বাঁচাইতে।
আর যদি তুমি আমারে এখান থেকে
না বাঁচাও, তাইলে তো আজকে আমি শেষ।
এত্ত দিনের আমার বিয়া করার স্বপ্ন
সব এক নিমিষেই নিশ্বভস্ব হয়ে যাবে।
আমারে বাঁচাও খোদা….আর যদি
কপালে বাঁচার কোন লক্ষণ না থাকে,
তাইলে তুমি আমারে মাফ করে দিও।
কারণ… এই ছোট্ট জিবনে মেলা
পাপ করছি… অনেক লোকরে
জ্বালাইছি….মাফ করে দিও হে খোদা,
আমিন।
এখন বাঁচা মরা সব তেমার হাতে।
- বাহ্….. মুহূর্তের মধ্যেই তো ভালো একটা
মোনাজাত করে ফেললা। - হুমমমমম…..মা নীলা তোমার
দুুই খান পায়ে ধরতেছি…. পিলিজ একটু
আস্তে চালাও। - চুপপপপ…. পা ছাঁড়ো।
তা না হলে কিন্তু স্পিড আরো বাড়িয়ে দিবো। - আরো….. এবার তো তাইলে সিওর মরমু..
তবে একটা জিনিস ভেঁবে খুুুব ভালো লাগতেছে। - কী…জিনিস।
- ভালো মানুষ বেশিদিন পৃথীবিতে বাঁচে না।
- ও মা তাই।
- হুমমমম।
। - ঐ সমনে তাঁকাও….. লাগলো,, লাগলো…..
এবার তো গেছিরে গেছি…..
আআআআআআআআআআআআআআ।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ…
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ… - হইছে এবার চোখ খুলো…. কোথাও
লাগে নাই। - হে আল্লাহ্ তুমি আমারে এ কীসের মধ্যে
ফাঁলাই দিলা।
না বাঁইচা আছি, আর না মইরা গেছি
কিছুই তো বুঝতেছি না। - হা হা হা হা।
- ওরে ভাই…. এমনে না হাঁইসা একটু
সামনে তাঁকাও।
। - ঐ আরমান।
- আমারে না ডাইকা সামনে
তাঁকাও…. জীবনে বহুত
পাপ করছি।
মরার আগে অন্তত একটুু আল্লাহ্ কে
ডাইকা মরি। - চুপপপপপ…. সামনে দেখো।
- সামনে আবার কী?
- সামনে পুলিশ।
- যাক বাঁচলাম…..হে আল্লাহ্ তুমি
আমার ডাক শুনছো।
এই প্রথম পুলিশরে দেখে এত্ত
ভালো লাগছেতে…আর জীবনডা
মনে হয় মাত্র দেহে ফিরে আসলো। - তাই না…. দেখো এবার কী
মজাটাই না দেখাই। - ওরে ভাই…এতক্ষণ যা মজা
দেখাইলা এতেই তো আমি শেষ।
আবার কী মজা দেখাইবা। - তুমি শুধু চুপ চাপ বসে থাকো।
- না…. না… নাআআআআআআ।
।
স্পিড ৮০ থেকে একবারে ১২০।
। - মরণ তো এইবার আমার নিশ্চিত।
।
চোখ দুুইটা বন্ধ করে আল্লাহ্ কে
ডাকতেছি।
কারণ এইটা করা ছাঁড়া আমার আর
কোন উপায় নাই।
।
ভয়ে ভয়ে কতক্ষণ যে চোখ বন্ধ করে
ছিলাম…. নিজে ও জানি না।
।
এমন সময় হঠাৎ গাড়িটা ধপ
করে বন্ধ হয়ে গেলো।
। - গাড়ি বন্ধ হওয়া মাত্রই ফট করে
গাড়ি থেকে নেমে পড়লাম।
যাক বাঁইচা আছি তাইলে।
হে আল্লাহ্ তোমার কাছে আমি অনেক
ঋনি।
আজকে থেকেই নামাজ শুরু করমু।
ওহহহহহহ….. কী বাঁচাটাই না বাঁচছি।
। - ঐ আরমান….গাড়ির তেল শেষ।
- সত্যি।
- হুমমমমমমমম।
- ওরে ভাই গাড়ি বুকে আয় ভাই বুকে আয়।
তোর তেল যদি এতক্ষণে শেষ না হতো,,
তাইলে আমি এতক্ষণে উপরে চলে যাইতাম।
। - ঐ চুপ থাকো তো…..এখন কী
করে বাসাই যাবো সেটা বলো। - আগে একটু দুনিয়াডা ভালো
করে দেখে নিই… তারপরে ভাবতেছি।
কী বাঁচাটাই না বাঁচছি আজকে… ওহহহহহ।
। - ঐ আরমান….. সন্ধা হয়ে আসছে
বাসাই যাবো কেমনে। - আমি কী জানি…. যেমনে আসলা,
কপাল ভালো তাই তেল ফুরাইছে,
কপাল খারাপ হইলে চাকা চারটাই
খুলে যেতো। - ঠিকআছে…. এখন কী করবা সেটা বলো।
- কিছুই করমু নারে ভাই… বাঁইচা যে আছি
এটাই অনেক কিছু। - দূর ভাল্লাগেনা।
। - ঐ যে দেখো…. পুলিশ মামারা ও
চলে আসছে। - হুমমমমম…. দেখতেছি।
।
গাড়ি থেকে একটা পুলিশ নেমে আসলো।
। - আপনার নাম নীলা।
- জ্বী?
- আমি এইখানের ওসি…. আপনার
বাবা আমাকে সকালেই ফোন করে
বলে ছিলো।
আপনাদের গাড়িটার উপরে নজর রাখতে।
কেন কিছু অস্বাভাবিক দেখলেই পিছু
নিতে।
সকালে তো সব ঠিকঠাক ছিলো।
কিন্ত এখন এতো স্পিডে কে গাড়ি
চালাচ্ছিলো। - এই যে.. ও।
- ওরে খোদা কী মিথ্যা বাদি।
বিশ্বাস করেন পুুলিশ ভাই।
আমি আমার এতদিনের লাইফে ও কোনদিন
এত্ত জোরে গাড়ি চালাই নাই। - চুপপপপপপপপ…..একটা ও মিথ্যা কথা না,
তোমারে দেখেই তো কেমন বাটপার বাটপার মনে হচ্ছে।
আর….এ আপনার কে হয়। - ফ্রেন্ড।
- আপনার ফ্রেন্ড বলে কিছু
বললাম না…যদি আজকে আপনার
কিছু হয়ে যেতো…. তাহলে কী হতো। - ওরে ভাই ওর আর কী হবে, যা হওয়ার
তো আমার হইতো। - চুপ থাকতে বলছি না তোমারে।
- হুমমমমমমম।
। - গাড়ির কী হইছে।
- তেল শেষ।
- আচ্ছা তোমরা আমার গাড়ি করে
যাও।
আমি গাড়িটা জমিদার বাড়িতে
পাঠানোর ব্যবস্থা করতেছি। - ঠিকআছে।
। - ঐ… ফট করে যে ঠিকআছে বললা,
তোমার বাবা যদি দেখে গাড়িটাতে অন্য কেউ
চড়ে জমিদার বাড়িতে ঢুকতেছে।
তখন আমার কী হইবো ভাবছো একবার। - তোমাদের এত কিছুু ভাবতে হবে না,
আমি জানি ইরফান সাহেব তার গাড়িতে
কাউকে চড়তে দেই না।
আমি সেই ব্যবস্থা করেই পাঠাবো।
এবার তোমরা আমার গাড়িতে চড়ে যাও। - আচ্ছা ঠিকআছে।
।
ওনাদের গাড়িতে চড়ে…..জমিদার
বাড়িতে এসে নামলাম।
। - ঐ আরমান, এমনে তাঁকিয়ে আছ কেনো।
- তোমারে প্রথমে দেখে যা ভাবছিলাম,
তুমি মোটে ও তেমন না।
আমি যদি খালি ফাজিল হই,
তুুমি হইতেছো ফাজিলের গাছ।
এতো জোরে নিজেই গাড়ি চালাইলা,
আবার সুন্দর করে আমারেই
ফাঁসাই দিলা,,,, বাহ্ বাহ্। - হুমমমমম….. এবার ভিতরে চলো।
।
ভিতরে এসে দেখি আংকেল কেমন গম্ভীর ভাবে
সোফাই বসে আছে।
।
চুপচাপ আমি আর নীলা তার সামনে দাঁড়াই
আছি।
। - আংকেল বিশ্বাস করেন…আসার
সময় গাড়ি আমি চালাই নাই। - আরমান….আমি সেটা জানি।
- সরি আংকেল…. আমার জন্যই
আজকে গাড়িটাতে হয়তো অন্য কেউ
চড়ে আসবে।
। - আরমান…গাড়িটাতে অন্য কেউ
চড়ে আসাটা বড় কথা না,
আজকে যদি তোমাদের কিছু একটা
হয়ে যেতো।
তখন আমি কী করতাম। - আমার কিছু হইলে তো কোন চিন্তাই না।
আমার বাপ আমার জ্বালাযন্ত্রণা থেকে
বাঁইচা যাইতো। - আরমান… আমি ফাইজলামি করছি না।
- আমিও ফাইজলামি করছি না আংকেল।
। - নীলা এদিকে আয়।
- জ্বী…. বাবা।
- আজকে যদি তোর কিছু একটা হইতো
তাহলে আমি তোর মা কে কী বলতাম বল।
এমনি তার আমার উপর এতটা রাগ যে
আজ ও সে এই বাড়িতে আসে না।
এখন যদি আজকে তোর কিছু হইতো
তখন আমি কী করতাম,
কেমনে বুুঝাইতাম তোর মাকে।
সে তো সব দোষ আমাকেই দিতো। - ঠিক বলছেন আংকেল….. আমি আপনার
কষ্টটা বুুঝতেছি।
তখন তো আর আমিও থাকতাম না যে
আপনাকে নির্দোষ সাবিত করতাম। - আরমান…….।
- সরি আংকেল।
। - এবার যা উপরে যা….আজকের পর আর
কোনদিন গাড়ি পাবি না। - সরি… বাবা।
- আর সরি বলে কী হবে,
যা টেনশন দেওয়ার তো দিছো।
। - আরমান….. তুমিও উপরে যাও।
- জ্বী আংকেল।
।
রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে বসে আছি।
।
এমন সময় নীলার আগমন।
। - আরমান….. ভিতরে আসবো।
- লজ্জা দিতেছো তাই না….. পুরো
জমিদার মহল তো তোমাদের, এখানে
আবার অনুমতি নেওয়ার কী আছে।
। - এমন করে বলার জন্য, কখন
জানি দেখবা তোমার মাথা ইট দিয়ে
ফাঁটাই দিছি। - কার মতো যে হইছো…. আল্লাহ্ জানে।
প্রথমে দেখে নম্র ভদ্র মনে করছিলাম।
কিন্তু না এখন তো দেখতেছি
সব উল্টো। - তোমার আজাইরা কথা শেষ হইছে।
- হুমমমমমমমম।
। - এবার বলো বাবা আর মাকে কেমনে
এক করবা। - যাক তাও একটা ভালো কথা
মনে করাই দিছো। - তো বলো কেমনে এক করবো।
- ঐ আমি কী সবাইরে এক করার
বিজনেস করি হ্যা…যে,
এক করার কথা বললেই এক
করে দিমু। - তো এখন কী করবা।
- এখন আর কী করমু,
তুমি তোমার রুমে যাও…
আমি একটু ভাবি যে কেমনে এক
করমু।
ভাবা শেষ হইলেই তোমারে বলতেছি। - আচ্ছা আমি রুমে গেলাম।
তোমার ভাবা শেষ হইলেই আমারে বলবা কেমন। - ঠিকআছে… বলমুনি এবার যাও।
- হুমমমম।
।
এক ঘন্টা যাবৎ ভাবতেছি কেমনে কী
করমু….
কিন্তু কোন কিছুই তো মাথাই আসতেছে না।
কী যে করি….. দূর।
।
নীলার রুমে গিয়ে….
ঠক ঠক ঠক।। - ঐ কোন বুদ্ধি পাইলা।
- আরে নাহ্….তবে অন্য একটা
বুদ্ধি পাইছি। - কী বুদ্ধি।
- ড্রামা বাজি ।
- সেটা আবার কেমন।
- মনে করো…. তোমার মার কাছে
গিয়ে তোমার বাবাকে নিয়ে এমন
ড্রামা করমু….তোমার মা এক
মিনিটেই তোমার বাবা প্রতি
ফিদা হয়ে যাবে।
আবার এই দিকে এসে তোমার
বাবার কাছে তোমার মাকে নিয়ে
এমন ড্রামা করমু….
তোমার বাবা ও তোমার মার প্রতি
ফিদা হয়ে যাবো।
আর এই ড্রামা বাজির মধ্যেই
দুই জন এক হয়ে যাবে। - সব বুঝলাম….কিন্তুু কী ড্রামা বাজি
করবা। - এখন কেমনে বলমু….যখন ওনাদের
সামনে শুরু করমু তখন দেইখো। - কী যে করবা আল্লাহ্ জানে।
- হুমমমম….এইটা একদম সত্য কইছো,
কারণ আমি ও জানি না যে কী করমু।
। - তো এখন কী করবা শুনি।
- এখন গিয়ে ঘুমামু।
সকালে উঠে তোমার বাবাকে উল্টা
পাল্টা বুঝাই…তোমার
মার কাছে কাছে যেতে হবে।
কারণ প্রথমে ওনাকেই ফিদা
বানাইতে হবে তোমার বাবার উপরে। - কেনো….।
- আরে তোমার বাবা তো এমনিই
মজনু হয়ে আছে তোমার মার উপরে। - ও…হ্যা।
ঠিকআছে…এখন যাও ঘুমাও। - হুমমমমম….. তুমিও ঘুমাও।।।।
- আমি তো ঘুমামুই।
- আমি ও তো ঘুমামুই।
- দূর… যাও তো।
- হুমমমম…..যাচ্ছি।
।
সকালে উঠে… আবার নীলার ঘরে আসলাম।
।
ঠক ঠক ঠক। - আরমান তুমি, এত সকালে আবার
কী হইছে। - আমার আবার কী হইবো… তোমার
বাবা মাকে এক করবা না। - হ্যা….তার সাথে এই সকালে উঠার কী।
- এই সকালে উঠার কিছুই না,
তোমার বাবা নিচে চা খাচ্ছে।
এখন তুমি তোমার বাবাকে গিয়ে বলবা যে
তোমার মা ফোন দিছিলো,
আর সকালেই তোমাকে যেতে বলছে। - কিন্তু মা তো ফোন দিয়ে কিছুই বলে নাই।
- ঠিকআছে তুমি তোমার মার ফোনের
আসাই থাকো আমি গেলাম…বাই। - ঐ ঐ….দাঁড়াও…. যাচ্ছি তো।
- হুমমমমম…..যাও…… তুমি আসলে আবার
আমি তোমার বাবা কাছে গিয়ে কিছু একটা
বাহানা ধরে আমিও তোমার সাথে যামু। - আচ্ছা।
।
একটু পড়ে দেখি নীলা উপরে আসলো।
। - ঐ….কাজ হইছে।
- হুমমমমমম।
- যেতে দিবে বলছে।
- আরে হ্যা…. যেতে দিবে না কেনো।
এবার যাও তুমি গিয়ে বলো। - ওকে।
। - হ্যালো আংকেল।
- আরে আরমান বসো বসো,
ঘুম কেমন হলো। - জ্বী আংকেল ভালো।
- বাহ্… তারপরে এখন কী করবা।
। - এখন মানে আংকেল,
নীলা বললো যে আন্টি নাকি
আজকেই ওকে যেতে বলেছে।
তাই আমি ভাবছিলাম যে আমি ও
ওর সাথে যাই আর আন্টি কে ও একটু
দেখে আসি।
তাই আপনার কাছে একটু অনুমতি নিতে আসলাম।
আংকেল না কইরেন না প্লিজ। - আরে আমি ও তো তোমাকে এটা বলার
জন্যই ডাকতে যাচ্ছিলাম মাত্র। - সত্যি।
- হুমমমমমমম।
- তাহলে তো হয়েই গেলো।
। - আর আংকেল আমি আপনার একা
থাকার কষ্টটা বুঝি।
আংকেল আপনি কোন চিন্তা কইরেন না,
আমি আন্টির কাছে গিয়েই আন্টির একটা
ছবি তুলে আপনার ফোনে পাঠাই দিমু। - স্মার্ট বয়….তোমাকে আমি প্রথম দেখেই
বুচ্ছি…. তোমার বুদ্ধি আছে।
তো কখন যাবা। - আপনি বললে এক্ষুনি….
শুধু আপনার নাম্বার আর ঝাক্কাস
দেখে একটা গাড়ি দেন। - গুড।
আমার নাম্বারটা নাও.. 017xxxxxxx.
আর তোমরা বের হয়ে আসো
আমি গাড়ি দিচ্ছি। - জ্বী আংকেল।
।
উপরে যেতেই।
। - ঐ বাবা কী বললো।
- কী আর বলবে,
তোমার বাবা তো তোমার মায়ের জন্য
একদম মাখন হয়ে আছে।
খালি তোমার মাতে সেট করতে পারলেই ব্যাস।
এবার যাও রেডি হয়ে নাও। - ঠিকআছে।
।
রেডি হয়ে আমি আর নীলা নিচে
আসলাম।
দেখি আংকেল আগের থেকেই
গাড়ি রেডি করে রাখছে।
। - আংকেল তাহলে গেলাম।
- আচ্ছা…. আর গিয়েই ওইটা আমাকে
পাঠিয়ে দিও। - ঠিকআছে… আপনি শুধুু
ফোনটা নিয়ে ফোনের কাছে বসে
থাকে। - ওকে।
- আর নীলাকে যেন গাড়ি চালাতে দিও না।
- পাগল নাকি….. ভুলে ও না।
- ভালো করে যেও।
- বাই…. আংকেল।
।
গাড়ি চলছে…… - ঐ নীলা।
- কী?
- তোমার বাপ টারে নিয়া তো কোন
চিন্তাই নাই।
এখন খালি তোমার মা যদি একটু ওনার
মতো হয়।
তাহলে তো কোন কথাই নাই। - আসলে আরমান… মা কে
নিয়েই তো যত টেনশন। - কেনো।
- কারণ তারই তো রাগ বেশি।
- ওহহহহহহহ….তাহলে তো
খেলা এবার তোমার মার সাথেই
জমবে… হু হা হা হা। - হুমমমমমম….মা কে কেমন
পটাতে পারো দেখবোনি। - হুমমমমম……দেইখো।
চলবে……