ইতি- I know?! ( এই বলে শাড়ি টা ছুড়ে ফেলে দিলো যা গিয়ে কারো কলিজাতে গিয়ে আঘাত লাগলো,
একটি বার ও জানতে শুনতে ইচ্ছা করে নাই কিভাবে শাড়ি নিয়ে আসলাম,, যদি ও আমার হাত টা একটি বারের জন্য দেখতো,, তাইলে হয়তো এমন টা করতে পারতোনা!!
আমি- তুমি পারলে এটা করতে?!
ইতি- কেন পারবোনা হুম আমি সব পারি?!!
আমি- দেখো তুমি ভুল করতেছো সত্যি আমি তোমাকে ভালবাসি?!
ইতি- তাই নাকি বাট আমি তোমাকে ভালবাসি না(ভ্রু কুঁচকে)!
আমি- সত্যি তুমি আমাকে ভালবাসো না?!
ইতি – না!
আমি- তাইলে বিয়ে করলে কেন?!
ইতি- ওইটা প্রতিশোধ নিবার জন্য?!
আমি- বাহ সব কিছু তাইলে প্রতিশোধ ওই কথা গুলা তোমার সাথে কাটানো প্রতি টা মুহূর্ত গুলা ওই হাতে হাত রেখে আশ্বাস গুলা সব?!!
ইতি- এত্তো কথা বলতে পারবোনা আমি এতো উত্তর দিতে বাধ্য নয়?!
আমি- পারবে আমাকে ছাড়া থাকতে ?!
ইতি- এমন ভাব করতেছে মনে হচ্ছে ওনী কোথাও চলে যাচ্ছে (আসতে আসতে করে বল্লো?)কেন পারবোনা কে তুই যে পারবোনা আমার সায়ান আছে না ওর সাথে থাকবো?!
আমি- ও আচ্ছা ভালো!!
ইতি- তোর বলা লাগবোনা আমার ভালো আমি বুঝি ওকে(ঝাঁঝি গলায়)!
সায়ান চলো ওই দিকে?!!
তারপর ইতি সায়ান কে হাত ধরে নিয়ে গেলো!
আমি আর ওই খানে দাঁড়িয়ে না থেকে সোজা বাসাতে চলে আসতে লাগলাম,হয়তো আমার চোখ দিয়ে পানি বাহির হচ্ছে না,,বাট ভিতর টা ঝলেপুড়ে ছারখার হয়ে যাচ্ছে যা কাওকে দেখানো সম্ভব নয়,,ব্যথা কি তখন বোঝা যাই যখন নিজের ব্যথা হয় অনুভব করা যাই তখন ব্যথা কি,, তা প্রকার কত যা আজ আমি নিজে বোঝতে পারছি,, তার প্রতি টা ইগনোর আমার কাছে তীর হয়ে আসছে,হয়তো কাছের মানুষের ইগনোর গুলা এমুনি,,ইতির ওই গুলা দেখতে সহ্য করতে পারতেছি না তাই বাসাতে চলে আসলাম!!প্রিয় মানুষের হাল্কা অভিমানের কথা অনেক কষ্টের হয় বা কষ্ট লাগে!
আম্মু- কিরে চলে আসলি যে?!
আমি- না এমনি ভাল লাগছে না আর কি?!
আম্মু- কেন তোর শরীর ভালো না?! আর ইতি কোথায় ও আসে না কেন?!
আমি- হুম ভালো,,ও আসবে কিছুদিন পর?!
আম্মু- ওহ তাইলে ওকে রেখে চলে আশিস কেন?!
আমি- ভাল লাগে না তাই?!
আম্মু- এটা কেমন কথা?!
আমি- যেমন কথাই হোক,আচ্ছা রুমে গেলাম!
আম্মু- হুম!
দেখতে দেখতে প্রায় ১১দিন কেটে গেলো কলেজে যাই না , এই ১১দিনের ভিতর একটি বারের জন্য ও ইতি আমাকে ফোন দেই নাই,, খোজ নেই নাই ও কি তাইলে আমাকে মিস করে না,, সত্যি কি আমাকে ভালবাসে না ও কি আমার নাম্বার ব্লক লিষ্টের মধ্যে দিয়া রাখছে!!
যাইহোক কলেজেতে গেলাম যাওয়া মাত্রয়!!
হাকিম- কিরে কেমন আছিস আর আজকাল কলেজে আশিস না কেন?!
আমি- এমনি ভালো লাগে না তাই?!
হাকিম- ভাল লাগে না নাকি অন্য কিছু?!
আমি- অন্য কিছু কেন হতে যাবে?!
হাকিম- ইতি আপুর সাথে তোর কি হয়ছে তোদের আমাকে বল?!
আমি- কিছু হয় নাই?!
হাকিম- কিছু না হলে তুই আশিস না কেন,, যেই খানে সারাদিন ইতি আপু তোকে ছাড়া কিছু বোঝতোনা,, সে এখন সায়ান ল তার সাথে ঘুরে ভেড়াই?!!
আমি- হুম মানুষ মাত্রয় তো চেঞ্জ সে চেঞ্জ হয়ে গেছে,,, তাই আমাকে রাখে না?!
হাকিম- চেঞ্জ মানে তুই কিন্তু ওনার স্বামী?!
আমি- হুম, রে?!আচ্ছা বাদ দে ওই সব?!
হাকিম- হুম চল! ওই দিকে?!
আমি- হুম চল!
এমুনি রিয়া আসলো!!
রিয়া- এই যে নবাব কি খবর আজকাল আমার ফোন ও ধরেন না বেপার কি?!!
আমি- না আসলে তেমন কিছু না?!
রিয়া- তা এতোদিন কোথায় ছিলি কেমন আছিস?!
আমি- এইতো ভালো তুই?!
রিয়া- হুম আমি ও ভালো!
এমুনি,
ইতি- আরে তোমরা সবাই এই খানে আমি তো তোমাদের সবাই কে খুঁজতেছি,,,যাক সবাই কে এক সাথে পেলাম এই নাও আরমান এটা তোমার জন্য(একটা কার্ড দিয়ে)!
আমি- কি এটা?!
রিয়া- হুম ইতি আপু কি এটা?!
ইতি- খুলে দেখোনা এটা বিয়ের কার্ড আমার আর সায়ানের?!
আমি-whaaaaaat?!
রিয়া – ইতি আপু আপনি কি বলছেন এই সব আরমান থাকতে আপনি ওকে বিয়ে করবেন?!!
আমি- তুমি পাগল হয়ে গেছো?! (করুণ ভাবে)!!
ইতি- পাগল হবো কেন তোর আর রিয়ার পথ খুলে দিতেছি,,, আর এটা তোর মতো মিথ্যা কার্ড নয়?!
রিয়া- আমার আর আরমানের মানে কি?!
ইতি- ওমা কেন আল্লাহ ওলী কিছুই বুঝে না,, তোর মতো নাদান মেয়েকে আমি ভালো ভাবে চিনি,, ,দিন রাত আরমানের সাথে নষ্টামি করে এখন ভালা সাজা হচ্ছে তাই না?!
রিয়া- আপু আপনি এই সব কি বলছেন আমি তো কিছু বোঝতে পারতেছি না?!
ইতি- কেন তুই কি কচি খুকি নাকি যে বোঝিস না,,, ওইদিন আমি নিজের চোখে দেখছি তুই আরমানকে কিস করতেছিস আর যখন তখন জড়িয়ে ধরার মানে কি আমি বুঝি না চরিত্রহীন কোথাকার ?!
আমি- ইতি মুখ সামলিয়ে কথা বলো,, না যেনে না বুঝে তুমি বাড়ে বাড়ে এমন বলতে পারোনা,,, আমি সেইদিন শুধু ওর চোখে ময়লা পড়াতে ফুঁ দিছি আর কিছু না?!!
রিয়া- সত্যি আপু ও ঠিক বলছে?!
ইতি- কি ঠিক বলছে হুম নষ্টামি করে এখন ভালো সাজা হচ্ছে জড়িয়ে ধরা এই সব কি আমি বুঝি না নষ্টা মেয়ে কোথাকা
?!
ঠাসসসসসসসসসসসসস,
আমি- অনেক কিছু বলছিস আর না,,, কেন বোঝতে চাষ না যে আমরা ভালো বন্ধু তা ছাড়া আর কিছু না?
ইতি- আবার মারলি?!ঠাসসসসসসসসসস আমি কি বোঝতে চাই না,, আর ইতি কারো কিছু জমা রাখে না তাই ফেরত দিয়ে দিলাম,, শুধু স্বামী ভেবে এতোদিন respect দিছি আর না?!!
রিয়া- আপু আপনি আমার কথা টা শুনেন?!!
ইতি- আমি একটা কথা ও শুনতে চাই না কারো কথা বোঝতে না,,, তুই ওই মেয়ের জন্য আমাকে মারলি তাই না?!!
আমি- দেখো তুমি যে টা বোঝতেছো পুরাটা ভুল আর ভুল আর সন্দেহর মধ্যে বসবাস করতেছো?!
ইতি- তুই আর একটা ও কথা বলতে পারবিনা আমি আর কিছু শুন্তে চাই না,,তোর কাজ থেকে,,, আর শুন বিয়েতে আসতে কিন্তু ভুলে যাস না অবশ্যয় আশিস?!
রিয়া- আপু আপনি প্লীজ একটু?!
ইতি- চুপ একদম তোর ফ্রেন্ড কে নিয়ে বিয়ের মধ্যে চলে আশিস অনেক ধুমধাম করে হবে?!
আমি- কি বলছো তুমি এই সব?!!
ইতি- একদম ঠিক বলছি আমি সায়ান কে বিয়ে করছি আর করবো,,,আর তুই এর মধ্যে কিছু করতে আসলে আমার থেকে খারাপ কেও হবে না( এই বলে চলে গেলো রিয়া অনেক ডাক দিলো লাভ হলোনা)!!
রিয়া- সরি দোস্ত আমার জন্য এতো কিছু হয়ে গেছে আজ?
আমি- আরে না এতে তুই সরি বলছিস কেন?!
রিয়া- আমি তোদের মাজে আসা টাই ভুল হয়ছে সত্যি আগে যানলে আমি আসতাম না?!
আমি- আরে তোর কোনো দোষ নাই আর তুই একশবার আসবি,,,আমাদের সম্পর
সেই ছোট বেলা থেকে যার মন চাই যাক চলে?!
রিয়া- আচ্ছা কি হয়ছে আমাকে সব খুলে বলতো?!!
আমি- থাক বাদ দে?!
রিয়া- প্লীজ?!
আমি- আরে বাদ দে?!
রিয়া- দেখ বলছি বল?!
তারপর ওকে সব কিছু খুলে বল্লাম!
রিয়া- তুই আমাকে আগে বলবিনা দূর এতো কিছু হয়ে গেলো?!
আমি- হুম বাদ দে?!মুড খারাপ হয়ে গেছে চল ঘুরে আসি?!
রিয়া- তোর মাথা ঠিক আছে এমনিতে এতো কিছু হয়ে গেছে,, আর তুই বলছিস ঘুরতে যাইবি?!
আমি- হুম চল দেখ তুই যাইবি কিনা বল আগে,, মুড অনেক খারাপ(রাগে)!
রিয়া- আচ্ছা চল!
তারপর ঘুরতে গেলাম!
আর দেখতে দেখতে অনেকদিন কেটে গেলো কিছুতেই ইতিকে মানাতে পারছিনা,,ওকে ওর নিজের জেদ ওর কাছে সব,, আর ও সায়ান কে বিয়ে করবে বলে ডিসিশন ফাইলান বুঝি, ও আমাকে নানান ভাবে কথা শুনাই যোগ্যতা নিয়ে বাজে বিহেভ করে,,তাই আর কিছু জুড় বা বলতে চাই না ওর খুশি আমার খুশি যেই খানে যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠে সেই খানে ভালবাসা নাই, কারণ ভালবাসা কোনো রকম অজুহাত থাকে না কালো সাদা ফর্সা যোগ্যতা বলে!! কাল ওর বিয়ে তাই আম্মুর অপারেশন যা খরচ হয়ছে সব ওকে ফেরত দিয়ে দিবো যে আমাকে চাই না আমাকে বোঝতে চাই না,, তার টাকা গুলা রেখে নিজে কেনো অপরাধি হয়ে থাকবো!
আর টাকা গুলা নিয়ে ওর বাসার সামনে গেলাম,,, অনেক সুন্দর করে ওর বাসা টা সাজানো গুছানো রাজ পরিবারের মতো করে সাজানো,,, যাকে নিজের থেকে বেশি ভালবাস তাম নিজের থেকে বেশি ভালবাসি আর সেই কি দাওয়াত দিছে তার এই বিয়ে কাল কে খাওয়ার জন্য ছিঃ ধিক্কার জানাই এই জীবন কে!!
আমি- কাকা এই ব্যাগ টা আর খাম টা আপনার ইতি মেডাম কে দিবেন আর এই দুল টা?!
দারোয়ান – এই কি বাবা তুমি ভিতরে যাবে না?!
আমি- না কাকা আর শুনেন এটা কাল দিবেন তার আগে নয়?!
দারোয়ান -আচ্ছা?!
আমি- যত্ন সহকারে দিবেন অনেক মূল্যবান কিছু আছে?!
দারোয়ান – তুমি কোনো চিন্তা করোনা বাবা?!
আমি- আচ্ছা যাই!
যাইহোক বাসাতে চলে আসলাম আর আমি জানি দারোয়ান চাচা এটা দিবে,, কারণ ওনী অনেক ভাল আর আমার বিশ্বাসতো!
আমি- আম্মু আপু মাথার হাত দিয়ে বলো আমি যা করবো,, তোমরা কোনো প্রশ্ন করবে না?!
আম্মু+আপু- মানে কি করবি আগে বল?
আমি- না আগে বলো তারপর?!
ওরা- আচ্ছা করলাম বল?!
আমি- চলো আমরা এই খান থেকে চলে যাবো আর কখনো।আসবোনা?!
ওরা- চলে যাবো মানে?!
আমি- হুম চলে যাবো।আর এই বাড়িটা বন্ধক করে দিছি আম্মু (কান্না করে)!
ওরা- কিন্তু কেন আর তুই কাঁদছিস কেন বন্ধক করে দিছিস মানে?!
আমি- হুম কাল থেকে অন্যরা থাকবে এই খানে,,,আজ আমরা চলে যাবো?!
ওরা- বন্ধক দিলি কেন?!
আমি-বল্লাম না কোনো প্রশ্ন করবা?!
ওরা- কিন্তু?!
আমি- কোনো কিন্তু নয় সব গুছিয়ে নাও?!
ওরা- আচ্ছা ( ওদের চোখের জল গুলা ও আমি হাল্কা দেখতে পারছি বাট আমার কিছু করার নাই)!
আম্মু- হুম চলো আর ইতি কখন আসবে?!
আমি- আসবে না?!!
ওরা- আসবে না মানে ওতো তোর বউ?!
আমী- এমনি আসবে না চলো তো আর তোমাদের সব কথার উত্তর একদিন পাবে প্লীজ তার আগে কিছু জিজ্ঞাসা করিয়ে ও না?!
ওরা- কিন্তু কিছু তো বলবি?!
আমি- প্লীজ কিছুদিনের ভিতর সব খুলে বলবো এখন চলো?!
তারপর এই শহর টাকে ছেড়ে চলে যাইতে লাগলাম,,অনেক কষ্ট হচ্ছে সবাই নিরব নিস্তব্ধ হয়ে আছে কারণ আম্মুর শ্বশুর বাড়ি আপুর বাবা বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছে,,, হুম আসবো একদিন আবার আসবো যখন আমার যোগ্যতা হবে অনেক তখন তোমাদের চোখের সব জল মুছে দিবো,,ইতির জন্য অনেক কষ্ট লাগতাছে ওকে ছেড়ে যেতে ইচ্ছা করছে না একদম কারণ আমি যে ওকে অনেক ভালবাসি!
যাইহোক দেখতে দেখতে দেখতে ৫টা বছর কেটে গেলো,,,সবাই চেঞ্জ হয়ে গেছি আমি ও হয়ে গেছি আম্মু আপু সবাই হয়ে গেছে,, আজ আমি প্রতিষ্ঠিত ভালো জব আছে ক্ষমতা নিজের অনেক,,,সব কিছু আছে আজ আমার নেই শুধু ভালবাসার মানুষ টা,, নিজের প্রভাব আর ক্ষমতা দিয়ে সব কিছু ফিরে নিয়ে আসতে পারবোনা,,, যাইহোক আজ বহুদিন পর নিজের এলাকা ফিরবো,,, নিজের বাড়িতে যাবো অনেক টা চেঞ্জ হয়ে গেছে নিজের এলাকা টা ।আমার সেই আগের বাড়ি আবার নিজের করে নিলাম অনেক সুন্দর ভাবে আম্মু আপু কে নিয়ে বাসাতে ফিরতে লাগলাম,,,সাথে দুলাভাই ও আছে আপুর মেয়ে আছে,, তারপর নিজ এলাকাতে তাদের নিয়ে যাচ্ছি আপনারা হয়তো ভাবতাছেন কি ভাবে এতো তাড়াতাড়ি হয়ে গেলো কেমনে,,কি ভাবে কি হলো তাই না এতো তাড়াতাড়ি হলো,,সব কিছু ক্লিয়ার হয়ে যাবে সব বোঝবেন সামনে পর্বতে এই পাচ টা বছর অনেক মিস করছি একজন কে প্রতিটা মুহূর্ত,, যাইহোক বাড়িতে এসে বাসার মধ্যে যখনি যাইবো এমুনি!একজন মেয়ে দৌড়ে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করতে লাগলো!
আমি-এই কি আপনি কে,,এই ভাবে আমাকে জড়িয়ে ধরে আছেন কেন ছাড়েন আমকে!
–না ছাড়বোনা তুমি এতোদিন কোথায় ছিলে,, যানো আমি তোমায় কত জায়গাতে খুজছি,, আমার একটু অভিমানের জন্য আমাকে রেখে চলে গেছো,,,তোমার বাসার সামনে প্রতিটা মুহূর্ত সেকেন্ড অপেক্ষা করে বসে থাকতাম তোমার জন্য?!(ফুফিয়ে কান্না করে)!!
আমি- আরে আপনি কে ছাড়েন বলছি,, আমাকে এই ভাবে জড়িয়ে ধরছেন কেনো চিনেন না জানেন না?!
–আমি আমার জামাইকে জড়িয়ে ধরছি,, আর আমি তুমার বউ?!
আমি- আমার বউ মানে আমার বউ তো আমার সাথে দাঁড়িয়ে আছে?!ছাড়েন বলছি আমাকে?!
–আমি ইতি,, আর কয় থেকে তোমার বউ আসবে শুনি?!
আমি- সরি আপনি ভুল করছেন ইতি নামের কাওকে আমি চিনিনা আর এই নামে আমার কোনো বউ নাই?!
ইতি- আরে আমি ইতি তোমার জান পাখি?!
আমি- বল্লাম তো আমি কোনো ইতিকে চিনি না আর আপনি যান তো,,আমি একজন বিবাহিতা লোক আমার বউ আছে সন্তান ছেলে মেয়ে আছে ওরা দেখলে কি ভাব্বে?!
ইতি- ছেলে মেয়ে মানে?!
আমি- হুম আমার ছেলে মেয়ে আছে,,আমি বিবাহিতা ওকে আর ইতি নামের কাওকে চিনি না?!
👇
চলবে………