তারপর ওনাকে আমার সাইকেলের সামনে বসিয়ে নিয়ে যাইতে লাগলাম,
কিছু টা লজ্জা লাগতাছে, লাইফের ফাস্ট টাইম দাও আবার মন্ত্রীর মেয়ে, ওনার দেহ আমার ২হাতের আয়ত্তের মধ্যে একবার ওই দিকে চাপ লাগতাছে,তো আবার ওই দিকে লাগছে, ওনার চুলের সমুধুর সুভাষ ঘ্রাণে শরীলের স্প্রের সুভাষে আমি যেনো এক ভিন্নতার মাঝের রুমান্টিক হাওয়ার মধ্যে আছি সেই মোমেন্ট
এমুনি পিছনের দিকে থাকালো ইতি!
ইতি- এই যে Mr: কি দেখছেন সামনে দিয়ে তাকিয়ে চালান, নয়তো পরে জাবেন,
পরে আবার আপনাকে আমার নিয়ে যাইতে হবে মেডিকেল?!
আমি তো ওনার কথা শুনে ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেলামনিজে সামলিয়ে!
আমি- আমি তো সামনের দিকে চেয়ে চালাচ্ছি বোঝলেন?!
ইতি- হুম, আমি তো তা দেখতে পাচ্ছি কোথায় তাকিয়ে আছেন, আর তার জন্যয় তো বল্লাম যে আমার দিকে না চেয়ে সামনে দিকে চাও?!
আমি- আপনি ভুল দেখছেন কারণ আপনি আমার সামনে বসা পিছনের দিকে তাকাইলে পরে আবার পরে জাবো বুঝলেন?!
ইতি- হুম থাক আর বোঝা লাগবোনা একটু আসতে চালাও না আমার ভয় লাগতাছে?!
আমি- আসতে চালাই আপনার সব রক্ত বাহির হয়ে পড়েই যাবে বোঝলেন, আর ভয় কিসের আমি আছি না আমাকে রেখে আপনি পরে যাবেন নাকি?!
ইতি- আমি পরে গেলে তুমি আটকিয়ে রাখতে পারবা নাকি?!
আমি- আস্তে আস্তে এতো বড় আলুর বস্তাকে একটা কি ভাবে পারবো রাখতে?! !
ইতি- কি বল্লে তুমি?!
আমি- কয় কিছু নাতো?!
ইতি- আমি যেনো শুনলাম কি বল্লে?!(ভ্রু কুঁচকে)!
আমি- আপনি একটু বেশি শুনেন আর এতো কথা না বলে একটু চুপ থাকেন, হাতের অবস্তা তেমন বেশি ভাল না তাড়াতাড়ি যাইতে হবে তো?!
ইতি- হুম!
এতো ভাঁড়ি আল্লাহ আমি জেনো ঠেলাগাড়ি টানতাছি সাইকেল সামনে দিকে আগাইনা!!!
যাইহোক ফার্মেসীতে এসে ওনাকে ওয়াশ করিয়ে বেন্ডেজ লাগিয়ে মেডিসিন নিয়ে ওনাকে ওনার বাসাতে নিয়ে যাইতে লাগলাম!
এমুনি,
ইতি- থামাও চলে আসছি?!
আমি- হুম, (মনে মনে বাহ এটা কি বাড়ি না রাজপ্রসাদ এতোবড় বাড়ি অবাক হয়ে আছে…?!
ইতি- তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আজ তুমি না থাকলে যে কি হতো?!
আমি- ধন্যবাদ দিবার কি আছে আর আপনার যায়গাতে অন্য কেও থাকলে ও আমি তাই করতাম?!
ইতি- হুম ভিতরের আসো?!
আমি- না অন্য কোনো দিন তাছাড়া আজ আমার একটা important কাজ আছে?!!
ইতি- আরে আসোতো কি কাজ আছে আমার জানা আছে আসো?!
এই বলে ও ভিতরে নিয়ে গেলো!
ইতি- বাবা ও হচ্ছে আরমান আমার ফ্রেন্ড আজ ও না থাকলে যে কি হতো?!
ওনী- কেনো মা কি হয়ছে?!
তারপর ইতি সব কিছু ওনাকে খুলে বল্লো!
ওনী- বাবা তোমাকে অনেক ধন্যবাদ, মেয়েটাকে কত করে বলি সাথে লোক রাখার জন্য, কিন্তু ও আমার কোনো কথায় শুনে না আজ যদি কিছু একটা হয়ে যাইতো?!
ইতি- কিছু হয়নাই তো বাবা এতো চিন্তা করো কেন?!
ওনী- চিন্তা করবোনা তো কি করবো যদি কিছু একটা হয়তো?!
ইতি- হয়নাই তো মেরা বাপ?!
ওনী- হুম তোর সাথে পারবোনা আচ্ছা ছেলে গুলা কে আমি দেখতেছি?!
ইতি- আরে ওরা ভয় পেয়ে পালাইছে আর দেখা লাগবোনা?! এমনিতে অনেক ভয় পাইছে?!
ওনী- আচ্ছা তাইলে তোরা কথা বল আমি যাই আর তুমি বাবা খেয়ে যেও?!
আমি- জ্বী!
তারপর ইতি অনেক ফলটল নিয়ে আসলো কিছুটা খেয়ে ওনার থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসলাম বাসাতে
আপু- কিরে আজ এতো তাড়াতাড়ি?!
আমি- আর বলোনা একটা সমস্যা হয়ে গেছিলো?!
আপু -কি?!
তারপর আপুকে সব কিছু খুলে বল্লাম!
আপু – আচ্ছা ভালো করছোস যা ফ্রেশ হয়েনে?!
আমি- হুম!
তারপর ফ্রেশ হয়ে ভাবতে লাগলাম যাক ভাল একটা দিন গেলো!
দেখতে দেখতে সকাল হয়ে গেলো কলেজে গেলাম! যাওয়া মাত্রয়?!
হাকিম- কিরে কেমন আছিস?!
আমি- হুম ভালো তুই?!
হাকিম- হুম ভালো তা কাল আশিস নাই কেন?!
আমি- আর বলিস না একটা সমস্যা হয়ে গেছিলো আসছিলাম তো?!
হাকিম- কি সমস্যা?!
তখনি,
রিয়া- কিরে নবাব কয় ছিলি কাল আর সারাদিন ফোন বন্ধ ছিল কেন?!
আমি-আর বলিস না ফোনে charge ছিল না মনে হয় আর ঘুমিয়ে পড়ছিলাম?!
রিয়া- তা আপনার ফোন বন্ধ পেলে যে কারো টেনশন হয় আপনি জানেন কি ?!!
আমি- কার(জানি তারপর ওকে রাগানোর জন্য বল্লাম)!
রিয়া- তুই জীবনে বুঝবি না যা ভাগ(রাগ করে)!
আমি- হুম, জানি তো কুত্তীটা আমার জন্য কত টেনশন করে?!(ওর হাতে ধরে)!
রিয়া- তাইলে ফোন বন্ধ রাখবি আর?!
আমি- sry আর কখনো হবে না?!
রিয়া-it’s ok!
হাকিম- বল্লি নাতো কি ঝামেলা হয়লো?!
আমি- আরে ওই যে!
তখনি!
ইতি- ওই আরমান তুমি এই খানে আর আমি তোমাকে কত যায়গাতে খুঁজতাছি?!
ওনার এই কথা শুনে তো অবাক আমাকে খুজতাছে তাও আবার সবার সামনে তুমি করে এতোটা চেঞ্জ হঠাৎ করে!
আমি- মানে আমাকে খুজতাছেন?!
ইতি- হুম তোমাকে খুঁজতাছি আসোতো?(আমার হাত ধরে টান দিয়ে)!
আমি- আমাকে খুজতাছেন কেন আর কোথায় যাবো?!(ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেলাম!
ইতি- ওই তুমি আসোতো এতো কথা বলো কেন হুম! ( এই বলে আমার হাত ধরে নিয়ে যাইতে লাগলো!)
আমি তো কিছুই বোঝতে পারছিনা আর ওই দিকে তো ওরা অবাক হয়ে আছে!
আমি- কি হলো বলেন আমরা কোথায় যাচ্ছি?!
ইতি- আমরা আজ সারাদিন ঘুরবো ঘুরতে যাইতেছি?!
আমি- কি না আমি যাবোনা?!
ইতি- দেখো আগে যা হয়ছে সব ভুলে যাও, আর আমি ও ভুলে গেছি, আর কাল তুমি আমাকে যা সাহায্য করছো তুমি অনেক ভাল, আমি ভেবে দেখছি সব ভুল গুলা আমারই ছিল sry। আর আজ থেকে তুমি ও ওই সব ভুলে যাও,আর আমি ভেবে দেখলাম তুমি অনেক ভালো?!
আমি- তো(একটু ভাব নিয়ে, আর যাক আল্লাহ করে অবশেষে সব শেষ হলো)!
ইতি- তো আজ থেকে আমরা best friends ok)?!
আমি- মানে আপনি আমার সিনিয়র তাইলে কি ভাবে হবে?!
ইতি – তো কি হয়ছে আর দেখো তুমি যদি না করো তাইলে ভাব্বো তুমি আমাকে ক্ষমা করতে পারো নাই?(ন্যাকামো কান্না করে)!
আমি- কিন্তু?!
ইতি- কোনো কিন্তু নয় ওকে?!
আমি- ওকে!
তারপর সারাদিন ওর সাথে ঘুরলাম আর দেখতে দেখতে অনেক গুলা দিন কেটে গেলো, মেয়েটা আজকাল আমার অনেক কেয়ার করে খেয়েছি কিনা কি করি ফোনে কথা হয়, আর ওর দুষ্টুমি গুলা অনেক ভাল লাগে আমার মনে হচ্ছে ওর প্রতি দূর্বল হয়ে পড়তাছি আর এই বল্লে ভুল হবে সত্যি আমি ওর প্রতি অনেক দূর্বল হয়ে পরছি, আর ওর এতো কেয়ার যত্নতে তো একটু বেশি আমার মনে তো হচ্ছে ও আমার প্রতি দূর্বল অনেক আর হয়ে যাচ্ছে পাগলি মেয়ে একটা!!
কতটা হাসি খুশি মুহূর্ত কাটাচ্ছে ও আমাকে একটু বেশি কেয়ার করে ওর রাগ তো বলতে গেলে নেই একদম আমি কি ওকে ভালবেসে ফেললাম নাকি আরে না ও কোথায় আর আমি কোথায়!
যাইহোক পরেরদিন কলেজে তে গেলাম গিয়ে হাকিম রিয়াদের সাথে কথা বলতে লাগলাম!!
হাকিম- আজকাল খোব ব্যস্ত মনে খুজে পাওয়া যাইনা?!
রিয়া- হুম, তাই তো দেখছি!
আমি- তোরা ও না!
তখনি,
ইতি- আরমান একটু এই দিকে আসো তো?!!
আমি- কিছু বলবে?!
ইতি- হুম,!
আমি- তাইলে বলো?!কি!
ইতি- এই দিকে আসো আগে?!
আমি- এই খানে বল্লে কি হবে?!
ইতি- আরে আসো তো?!
হাকিম – যাও যাও সাব পারসোনাল কথা?!এই বলে ওরা হেসে উঠলো!!
আমি- তোরা ও না!
তারপর ওর সাথে গেলাম!!
আমি- কি বলবে বলো?!!
ইতি- I love you arman I love u so much do u love me plz(এই বলে ও হাটু গুড়িয়া বসলো)!
আমি তো নিজের কে বিশ্বাস ওই করতে পারছিনা খুসিতে তো আমার নাচতে ইচ্ছা করতেছে, কি যে করি পাগলি তুই তো আমাকে এখন হার্টএট্যাক করিয়ে মেরে ফেলবি, বিয়ের আর প্রেম হওয়ার আগেই বিধবা হয়ে যাবি!
ইতি- কি হলো কথা বলছোনা কেনো?!
আমি- মা’মা’মানে, এমুনি আমার ফোন টা ভেজে উঠল!
আমি- হ্যালো আপু?!
আপু- ভাই তুই তাড়াতাড়ি কুলিয়ারচর মেডিকেলে চলে আই আম্মুর অবস্তা ভালো না অনেক খারাপ?!(কান্না করতাছে আর বলতাছে)!
আমি-whaaaat হুম আমি এখনি আস্তেছি তুই চিন্তা করিস না আপু?! এই বলে ইতিকে রেখেই তাড়াতাড়ি চলে আসতে লাগলাম ইতি পিছন দিয়ে অনেক ডাকদিছে কোথায় যাইতাছি আর ওকে উত্তর কেন দেই নাই ওই দিকে আমার কোনো খেয়াল নাই আম্মুর কথা শুনে আমার অবস্তা খারাপ তাড়াতাড়ি মেডিকেল চলে আসলাম!এসে দেখি আপু বসে আছে আর কান্না করতাছে!
আমি- আপু কি হয়ছে আম্মুর আর আম্মু কয়?!
আপু- ভিতরে লাইফসাপোর্টে আছে?!
আমি-কি হয়ছে আম্মু?!
আম্মু- হঠাত করে কেমন করতাছে আর নাক মুখ দিয়ে রক্ত বাহির হচ্ছিলো প্রচুর, ভাই আম্মুর কিছু হবে নাতো(কান্না করে)
আমি- না কিছু হতে পারে না আম্মু ছাড়া কে আছে আমাদের বল?!
আপু- হুম!
কিছুক্ষণ পর ডাঃ বাহিরে আসলো আমি আর আপু গেলাম!
আমি- ডাঃ আম্মু কেমন আছে?!!
ডাঃ – দেখেন ওনার অবস্তা ভালোনা আর ওনার ব্লাড যা আছে সব নষ্ট হয়ে গেছে আর ওনার কিডনি তে তো সমস্যা আছে দ্রুত ওনাকে অপারেশন করানো লাগবে নয়তো বাছানো সম্ভব না??!
আমি- তাইলে করেন প্লীজ অপারেশন?!!
ডাঃ – জ্বী ১৮লাখ টাকা লাগবে আর এখন ১০লাখ টাকা জমা দেন ওনার সব ব্লাড আর একটা কিডনি পালটানো লাগবে?!
আমি- কিহহহ ১৮লাখ আর এখন জমা ১০লাখ?!
ডাঃ – হুম!
আমি- এতো টাকা কোথাই পাবো আমরা?!!
ডাঃ – দেখেন এটা আপনারদের বেপার আমি কিছু বলতে পারবোনা আর যা করার তাড়াতাড়ি করেন?!
আমি- জ্বী!
আপু- ভাই এতো টাকা আমরা কোথায় পাবো আম্মু কি তাইলে(কান্না করে)!
আমি- চুপ তুমি কোনো চিন্তা করোনা আল্লাহ একটা ব্যবস্তা করবে!
আমি আল্লাহ এতো টাকা কোথায় পাবো এখন!
অনেক জায়গা আর আপন মানুষদের কাছে গেলাম কিন্তু কোথাও পাইলাম না সবাই ফিরে দিলো! আর দেখতে দেখতে ১দিন কেটে গেলো কোনো ব্যবস্তা করতে পারলাম না খালি হাতে মেডিকেলে ফিরে যাইতে লাগলাম!আপুকে গিয়ে কি বলবো!!এই মুখ কি ভাবে দেখাবো ভাবতে লাগলাম যাওয়া মাত্রয়!
আপু- ভাই আম্মুর অপারেশন চলতাছে,?! (খুশিয়ে)!
আমি- কি ভাবে টাকা কোথায় থেকে আসলো?!!
আপু- এই যে ও দিছে ইতি?!(আমার সামনে এসে)!
আমি- ইতি তুমি এতো বড় সাহায্য করলা কি বলে যে তুমাকে ধন্যবাদ দিবো?!?!
ইতি- দেখো এই সব একদম বলবেনা, আর তুমি আমাকে কিছু না বলে চলে আসলে কেন পারলে এটা করতে(কান্না ভাবে)!
আমি সোজা ওকে জড়িয়ে ধরে কান্না করতে লাগলাম ও আমাকে অনেক শান্তনা আর বোঝাতে লাগলো যে আম্মুর কিছু হবে না!
তারপর আল্লাহ রহমতে আম্মুর অপারেশন ভাল ভাবে হয়ে গেলো আর আম্মু এখন অনেক টা ভাল আছেন দেখতে দেখতে আরো ৪দিন কেটে গেলো!
আম্মুর সাথে কথা বলতেছি আর তখনি ইতি আসলো!
ইত- আন্টি এখন কেমন আছেন?!
আম্মু- হুম, মা ভালো আছি অনেক টা?!
আপু – এই কি ইতি তোমার মন খারাপ করে আছো কেন?!
আমি- কি হয়ছে তোমার?!
ইতি- আরমান আমাকে আব্বু বলছে যদি কালকের ভিতরে তোমাকে বিয়ে না আর তোমাকে ওনার সামনে না নিয়ে যাই তাইলে ওনার পছন্দের ছেলের সাথে বিয়ে দিয়ে দিবে কিন্তু আমি তোমাকে ছাড়া বাঁঁচবোনা
(এই বলে কান্না কান্না করতে লাগলো)
আম্মু- এই তুমি কাদছো কেন মা, আরমানকেই তুমি বিয়ে করবে?!
ইতি-কিন্তু আপনাকে এই অবস্তা রেখে কি ভাবে করবো আর আরমানকি আমাকে ভালবাসে?!(কান্না করে)!
আম্মু- তাতে কি হয়ছে আমি তো সব সময় আছি তোমাদের পাশে আর আরমানও তোমাকে অনেক ভালবাসে?!কি আরমান বাসিস না?!!
আমি- হুম অনেক!নিজের থেকে বেশি!
তারপর যাইহোক বিয়ে টা হয়ে গেলো আম্মুকে মেডিকেল রেখে।
দূর ভাল লাগছে না বাহিরে দাঁড়িয়ে আছি অনেক আয়োজন মন্ত্রীর মেয়ে বলে কথা
তখনি শালিরা এসে ভিতরে পাঠিয়ে দিলো!
কেমন লজ্জা করতাছে তারপর ও গেলাম গিয়ে দেখি বিশাল বড় ঘোমটা দিয়ে ইতি বসে আছে ওর কাছে গেলাম গিয়ে ওর ঘোমটা শড়ালাম বাহ কত সুন্দর ওর মুখ টা যখনি হাত দিতে যাবো এমুনি,
ঠসসসসসস ঠাসসসসসসসসসস
ইতি- ফকিরের বাচ্চা ফকির ১টাকার যোগ্যতা নাই। আর তুই কি না দেখিস মন্ত্রীর মেয়েকে বিয়ে করা এতো সখ ফকিরের বাচ্চা?!
আমি- ইতি তুমি কি বলছো এই সব আমি তোমার স্বামী?!
ইতি- হাহাহা তুই আমার স্বামী ফকিরের বাচ্ছা তুই আমার ক্ষমতা দেখতে চাইছিলিনা দেখ আমার ক্ষমতা?!
আমি- মানে তুমি তো আমাকে ভালোবাসো তাহলে এই সব কি বলছো?!
ইতি-হাহাহা আমি তোকে ভালবাসি। ফকিরে বলে ফকিরের বাচ্চাকে আমি ভালবাসবো। তুই হয়তো জানিশ না ওইদিন রাস্তাই গুন্ডাগুলোকে আমি ভাড়া করছিলাম তোকে গেইমের মধ্যে ফালানোর জন্য?!!
আমি- whattttt?
চলবে…………